মহান
সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমত আর সবার দোয়া ও আন্তরিক সহযোগিতায় ব্রাইট টিউটরিয়্যাল
অ্যাকাডেমি বিশেষ পদ্ধতিতে শিক্ষকার্যক্রম পরিচালনার ফলে শিক্ষার্থীরা ভালো
রেজাল্ট উপহার দিতে সক্ষম হয় এবং অতি অল্প সময়ে ব্যাপক পরিচিতি ও সুনাম অর্জন করে।
প্রত্যেক মাতা-পিতা চান সন্তান সুশিক্ষায় শিক্ষিত হোক। তাই সম্মানিত এলাকাবাসীর
বিশেষ অনুরোধেই প্রতিষ্ঠা লাভ করে ব্যতিক্রমধর্মী ব্রাইট স্কুল অ্যান্ড কলেজ। ২০০৩
সালে প্লে-গ্রুপ হতে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত পৃথক শিফটে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি নেয়া হয়
২০০৪ শিক্ষাবর্ষের জন্য। শুরু
হয় শুভপদযাত্রা। সম্মানিত কর্তৃপক্ষের গঠনমূলক দিক নির্দেশনা, মহান পেশায় নিয়োজিত
সম্মানিত শিক্ষকবৃন্দের অক্লান্ত প্রচেষ্টা সম্মানিত অভিভাবকদের আন্তরিক সহযোগিতা এবং
শিক্ষার্থীদের নিবিড় পাঠ পিইসিই, জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসি তে ট্যালেন্টপুল বৃত্তিসহ সর্বক্ষেত্রে সাফল্য
অর্জন করেছে।
১ম ব্যাচেই ব্রাইট কলেজের শিক্ষার্থীরা ২০২১ শিক্ষাবর্ষে দেশের সর্বোচ্চ স্বপ্নের
বিদ্যাপীঠ বুয়েটে ১ জন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪ জন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ২
জন, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩ জন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ জন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে
১ জন, বুটেক্সে ২ জন, অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে (গুচ্ছ) ৫ জন এবং গুচ্ছ ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ১ জন ভর্তির যোগ্যতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।
শুকরিয়া
মহান স্রষ্টার।
শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। কিন্তু গতানুগতিক শিক্ষাকে আঁকড়ে ধরে থাকলে চলবেনা।
বিশ্বায়নের যুগে শিক্ষার সম্প্রসারে বাস্তব, বিজ্ঞানমনস্ক ও যুগোপযোগী শিক্ষার
বিকল্প নেই। তাই এগুলোকে যথাযথভাবে কম্পিউটার, ইন্টারনেট, ফেসবুকসহ নিত্য নতুন প্রযুক্তি
ব্যবহারে (পারঙ্গম) হতে হবে। শিক্ষা, চিকিৎসা, কৃষি, অর্থনীতি, বাণিজ্য, মানবসম্পদ ও ক্রীড়া সবকিছুতেই
আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর গবেষণালব্ধ জ্ঞানের সমাবেশ ঘটিয়ে পথ পরিক্রমা খুঁজে বের করতে হবে। আজকের শিশু আগামী দিনের শুধু ভবিষ্যতই নয়; জাতি ও দেশ রক্ষার রক্ষা কবজও বটে। তাই মাতাপিতা ও অভিভাবকবৃন্দকে তার সন্তানের মেধাবিকাশ ও কাঙ্ক্ষিত স্বপ্ন পূরণের
লক্ষ্যে স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুঁজে নিতে হবে। দেশব্যাপি মুষ্টিমেয় হাতে গোনা শিক্ষাঙ্গনের
সাথে ব্রাইট স্কুল অ্যান্ড কলেজের জুড়িমেলা ভার। ব্রাইট স্কুল অ্যান্ড কলেজ শুধু কথায় না, কাজে বিশ্বাসী।
মোট
কথা বিভিন্ন শ্রেণিতে চমকপ্রদফলের পাশাপাশি বিভিন্ন পরিমন্ডলে এর অবদান স্বীকৃত ও প্রশংসিত। পরিশেষে বিএলডি ফাউন্ডেশন এর মাননীয় চেয়ারম্যান ও ব্রাইট স্কুল অ্যান্ড কলেজের
মধ্যমণি আলহাজ লায়ন মাসুদ হাসান লিটন স্যারের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ব্রাইট অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌছতে
সক্ষম হয়েছে। তাঁর দীর্ঘায়ায়ু কামনা করি।
মঈদুর রহমান জেম
প্রিন্সিপাল
ব্রাইট স্কুল অ্যান্ড কলেজ